বাড়ি ফেরার পথেসৃজিতা পাল( বনমালিপুর,দ্বারিকা,বিষ্ণুপুর)
>>>আরও পড়ুন এবং লিখুন
![]() |
| www.pkgway.in |
চার বন্ধু লক্ষয়, শ্রী,স্নিগ্ধা, অভি তারা গাড়ি করে বাড়ি ফিরছিল শিলিগুড়ি থেকে। চার বন্ধু গল্প করছিল এবং আস্তে আস্তে ঠান্ডা হাওয়া গাড়ি এর জানলা থেকে আসছিল। হঠাৎ গাড়ি থেমে যায় আর সেখানে কোনো নেটওয়ার্ক ও ছিল না যে তারা ফোন করে কারোর সাহায্য চাইবে। বাড়ি ফিরবার আর অন্য কোনো উপায়ও নেই।
লক্ষয় - ধুর! এতক্ষণ সময় আর কি করব এতক্ষণ গাড়িতে বসে থাকতে ভালোও লাগবে না । এই কটা বাজলো বল তো?
*শ্রী তার ফোন এর স্ক্রীন অন করে বলে*
শ্রী - ২:৫৬ বাজছে ।
অভি - দাড়া ওই দূরে একটা কেমন আলো জ্বলছে না ? চল ওখানে চল যদি কোনো সাহায্য পায়।
স্নিগ্ধা - ঠিক বলেছিস কিন্তু আমরা তো এই রাস্তায় বেশি আসা যাওয়া করি না তো এই জায়গাটা সম্মন্ধে বেশি কিছু জানিও না।
লক্ষয় - তো কি হয়েছে আলো আছে কোনো মানুষও তো থাকতে পারে চল যেয়ে দেখি একটু
শ্রী - হ্যাঁ গাড়ি না ঠিক হলেও একটা রাত থাকার জায়গা তো পাবো।
*তারা সেইদিকে চলতে থাকে এবং সেই আলোর কাছে এসে দেখে একটা ছোট কুড়ে ঘর। অভি নক্ করে দরজাতে*
অভি - কেও আছেন? কেও আছেন কি?
শ্রী - কেও নেই মনে হয়
*কুড়ে ঘরের দরজা খুলে যায় এবং তার সামনে একটি বয়স্ক মহিলা লাঠি হাতে দাঁড়িয়ে থাকে *
বৃদ্ধা মহিলা - কি হয়েছে বাবা? এত রাতে এখানে ? ভয় পেলো না?
স্নিগ্ধা - ভয় কিসের ভয়?
বৃদ্ধা মহিলা হেসে বলে - কিছু না কিছু না তো তোমার ভেতরে আসো।
অভি - হ্যাঁ
*তারা ভিতরে ঢুকে*
বৃদ্ধা - তোমরা খাটিয়া টাতে বসো আমি এক্ষুনি আসছি।
লক্ষয় - ঠিক আছে।
স্নিগ্ধা - কেমন একটা পঁচা বিশ্রী গন্ধ আসছে না?
শ্রী - হ্যাঁ সত্যিই তো।
অভি - আর উনি খুবই বৃদ্ধ তাই হয়তো ভালো করে কিছু পরিষ্কার করতে পারেন নি তাই হয়তো এমন গন্ধ।
*তারা গল্প করতে থাকে এবং লক্ষয় এর চোখ যায় পাশের দেয়ালে। সেখানে সেই বৃদ্ধার ছবি কিন্তু তাতে পঁচা জুই ফুলের মালা ঝোলানো লক্ষয় কিছু বলার আগেই সেই বৃদ্ধা মহিলা আসে*
বৃদ্ধা মহিলা - এখন বেশি কিছু খাবার নেই এই মাংস টাই খেয়ে নাও এবং তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ো বেশি দেরি করো না।
*এই বলে সে চলে যায় *
*তারপর কিছুক্ষণ পর লক্ষয় জল দিয়ে মুখ ধুতে যায় এবং সেই বৃদ্ধা তার পিছনে দাঁড়িয়ে থাকে এবং বলে উঠে*
বৃদ্ধা - আমি জানি তুই সব কিছু জেনে গেছিস। কাওকে বলার ভুল মোটেই করিস না যেন ।
*এই বলে বৃদ্ধা উধাও হয়ে যায় লক্ষয় হততম্ভ হয়ে এদিক সেদিক দেখে এবং ভাবে বৃদ্ধা হঠাৎ কোথায় গেলো তবে কি সত্যি সত্যিই মারা গেছে? চুপ চাপ তার বন্ধুদের কাছে যায় যেয়ে দেখে তারা প্রায় ঘুমোচ্ছে সেও যেয়ে শুয়ে পড়ে কিন্তু তার ঘুম আসে না কিছু সময় পর তার চোখ লেগে যায়। কিছুক্ষণ পর স্নিগ্ধার ঘুম ভাঙে এক বিড়বিড় শব্দে ঘুম ভেঙে সে দেখে সে একটা একা ঘরে রয়েছে এবং সেই বৃদ্ধা তার পাশে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে বিড়বিড় করছে । তবে তার চোখ রক্তাক্ত চোখ ঠিকরে বেরিয়ে আসছে এবং টা থেকে বেরিয়ে আসছে রক্ত। সেই বৃদ্ধা তাকে দেখে শুধুই হাসতে থাকে । স্নিগ্ধা চিৎকার করে এবং বেঁহুশ হয় পড়ে কিছুক্ষণ পর অভি ,স্নিগ্ধা ,লক্ষয় তার চোখে জল দেয় সে উঠে বসে ।
অভি - তুই ঠিক আছিস তো? এখান থেকে চল ওই বৃদ্ধা কোনো মানুষ নই ।
লক্ষয় - তুই কি করে জানলি তবে এটা ঠিক যে ও কোনো মানুষ নই।
শ্রী - চল তাড়াতাড়ি চল আর এক মুহূর্তও থাকবো না এখানে।
*তারপর সেই বৃদ্ধা মহিলা আসে সে অর্ধেক হাওয়ায় ভাসছিল তার পা ছিল উল্টো, সম্পূর্ণ রক্তাক্ত মুখ , চোখ গুলো সাদা তাতে কোনো মনী নেয়,হাতে কাঁচা মাংস পঁচা বিশ্রী গন্ধ ভেসে আসছে তার থেকে। লক্ষয় তাকে ধাক্কা দেবার চেষ্টা করে কিন্তু সে উধাও হয়ে যায় । তারা দ্রুত ছুটে বাইরে বেরিয়ে আসে সেই বৃদ্ধাও তার পিছনে পিছনে আসে। চার বন্ধু প্রাণপণ গাড়ির দিকে ছুটে ভগবানের নাম করতে করতে ।তারা গাড়িতে বসে । গাড়ি চালায় সেটা চলতে আরম্ভ করে । তারা আশ্চর্য হয় ।*
অভি - গাড়ি টা তো খারাপ ছিল তাহলে এখন? তবে সবিকি ছিল একটা ছল?
*তারা একটা হনুমানের মন্দিরে আসে। তারা সিঁড়ি দিয়ে উঠতে আরম্ভ করে এই সময় শ্রী পিছন দিকে তাকায় এবং সেই বৃদ্ধা দেখে তাদের দিকে ছুটে আসছে । যে বৃদ্ধা লাঠি নিয়ে ঠিকমতো চলতে পারে না সে ছুটছে ? তারা হনুমানের মূর্তির সামনে বসে। লক্ষয় মন্দিরের বাইরে দিকে দেখে যে সেই বৃদ্ধা মন্দিরের আশেপাশে ঘুরছে অর্থাৎ সে উপরে আসতে পারছে না । সে বাকি বন্ধুদের এ কথা বলে সবাই কিছুটা স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে।*
শ্রী - তবে কি আজ রাত এখানেই কাটাতে হবে?
স্নিগ্ধা - হ্যাঁ। এখন আপাতত আমরা বিপদমুক্ত। যা হবে কাল সকালে দেখা যাবে। রাতটা এখানেই কাটাতে হবে।
লক্ষয় - ও আর উপরে আসতে পারবে না ।
লক্ষয় এবং অভি , স্নিগ্ধা ও শ্রী এর পাশে এসে বসে তারা কিছু সময় পর ঘুমিয়ে পড়ে। সকাল বেলা পন্ডিত এসে তাদের ডাক দেয়।*
পন্ডিত - তোমরা এখানে কি করছ বাবা?
*লক্ষয় তাকে সব কিছু খুলে বলে অন্যদিকে শ্রী বাইরে দিকে তাকিয়ে বলে*
শ্রী - ও চলে গেছে।
পন্ডিত - যেহেতু তোমরা ওর দেওয়া খাবার খেয়েছো তাই বিপদ এখনো শেষ হয়নি। তবে চিন্তা নেই।
*তারপর পন্ডিত পুজো করে এবং চারটি তাবিজ তাদের দেই তাবিজ পরার পর তারা হালকা অনুভব করতে থাকে তারা বাড়ি ফিরে তাদের মা বাবাকে সব কিছু বলে এবং বাড়ির শান্তির জন্য একটি বড় করে হুম এর ব্যবস্থা করে। তারপর থেকে তাদের সাথে আর এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি....*
On the Way Home
Four friends — Lakshya, Shri, Snigdha, and Abhi — were returning home from Siliguri by car. They were chatting happily as the cool wind flowed in through the car windows. Suddenly, the car stopped in the middle of the road, and there was no network signal to call for help. There seemed to be no other way to get home.
Lakshya: “Damn! What are we supposed to do now? Sitting in this car for so long will be so boring. What’s the time now?”
Shri turned on her phone screen and said, “It’s 2:56.”
Abhi: “Wait, look over there — isn’t that a light shining in the distance? Let’s go there; maybe we’ll find some help.”
Snigdha: “You’re right, but we don’t come this way often. We don’t really know this place.”
Lakshya: “So what? There’s light — there must be people too. Let’s go and check.”
Shri: “Yes, even if the car doesn’t work, at least we’ll find a place to stay for the night.”
They started walking toward the light and soon reached a small hut. Abhi knocked on the door.
Abhi: “Is anyone there? Hello?”
Shri: “No one seems to be here.”
Just then, the door slowly opened, and an old woman stood there with a walking stick.
Old woman: “What happened, children? Why are you here so late? Don’t be scared.”
Snigdha: “Scared? Of what?”
Old woman (smiling): “Nothing, nothing at all. Come inside.”
Abhi: “Yes, thank you.”
They went inside.
Old woman: “Sit on that cot. I’ll be right back.”
Lakshya: “Okay.”
Snigdha: “Do you smell that? It’s such a foul, rotten smell.”
Shri: “Yes, it really is.”
Abhi: “She’s very old, maybe she couldn’t clean the place properly. That’s probably why it smells.”
While they were talking, Lakshya noticed something on the wall — a picture of the same old woman, but with a rotting jasmine garland hanging around it. Before he could say anything, the old woman returned.
Old woman: “There isn’t much food left. Eat this meat and go to bed early. Don’t stay up too long.”
Saying this, she went away.
After a while, Lakshya went out to wash his face. Suddenly, the old woman appeared behind him and said,
Old woman: “I know you’ve found out everything. Don’t you dare tell anyone.”
Then she vanished into thin air. Lakshya was shocked and kept looking around in fear. He thought, Was she… really dead? Quietly, he went back to his friends, who were half asleep. He lay down too but couldn’t sleep. After a while, he dozed off.
Later, Snigdha woke up to a strange murmuring sound. When she opened her eyes, she found herself alone in a room — the old woman was standing beside her, whispering something. Her eyes were blood-red, bleeding, and she smiled hideously. Snigdha screamed and fainted.
Abhi, Lakshya, and Shri rushed in and sprinkled water on her face. She slowly woke up.
Abhi: “Are you okay? Let’s get out of here — that woman is not human!”
Lakshya: “How do you know? But yes… you’re right. She isn’t human.”
Shri: “Let’s go! Not another moment here!”
Suddenly, the old woman appeared again — half-floating in the air, her feet twisted backward, face covered in blood, white eyeless sockets, and raw flesh in her hands, stinking terribly. Lakshya tried to push her away, but she disappeared.
Terrified, they all ran toward the car, chanting God’s name. They jumped inside, and to their surprise, the car started!
Abhi: “Wait — the car was broken! Then how is it running now? Was everything just a trick?”
Soon, they saw a Hanuman temple ahead. They stopped and hurried up the stairs. Shri turned around and saw the old woman running toward them — though earlier she could barely walk!
They sat before the Hanuman idol. Lakshya saw her moving around outside the temple but unable to come in.
Lakshya: “She can’t come inside! We’re safe here.”
Shri: “So, do we have to stay here tonight?”
Snigdha: “Yes, at least for now we’re safe. We’ll see what happens in the morning.”
They all sat together and eventually fell asleep.
In the morning, a temple priest found them and asked,
Priest: “Children, what are you doing here?”
Lakshya told him everything. Shri looked outside and said,
Shri: “She’s gone.”
Priest: “Since you ate the food she gave you, the danger isn’t over yet. But don’t worry.”
He performed a ritual and gave them four protective amulets. As soon as they wore them, they felt lighter.
They returned home, told their parents everything, and organized a puja at home for peace.
After that day, they never experienced anything strange again.
“घर लौटते समय”
चार दोस्त — लक्ष्य, श्री, स्निग्धा और अभि — शिलिगुड़ी से कार में घर लौट रहे थे। चारों बातें कर रहे थे और ठंडी हवा कार की खिड़कियों से अंदर आ रही थी। अचानक कार रुक गई, और वहाँ नेटवर्क भी नहीं था कि किसी को मदद के लिए फोन कर सकें। घर लौटने का कोई और रास्ता नहीं था।
लक्ष्य: “अरे यार! अब क्या करें? इतनी देर कार में बैठे रहना भी अच्छा नहीं लगेगा। क्या समय हुआ?”
श्री ने मोबाइल का स्क्रीन ऑन किया — “2:56 बज रहे हैं।”
अभि: “रुको, दूर वो क्या कोई रोशनी जल रही है? चलो वहाँ चलते हैं, शायद मदद मिल जाए।”
स्निग्धा: “ठीक कह रहे हो, लेकिन हम इस रास्ते पर ज्यादा नहीं आते, इस जगह को ठीक से जानते भी नहीं।”
लक्ष्य: “कोई बात नहीं, रोशनी है मतलब कोई आदमी होगा। चलो देखते हैं।”
श्री: “हाँ, कार अगर ठीक भी न हुई तो रात बिताने की जगह तो मिल ही जाएगी।”
वे उस दिशा में चल पड़े। पास जाकर देखा — एक छोटी सी झोपड़ी है। अभि ने दरवाज़ा खटखटाया।
अभि: “कोई है? कोई सुन रहा है?”
श्री: “शायद कोई नहीं है।”
तभी दरवाज़ा धीरे-धीरे खुला और एक बूढ़ी औरत लाठी लेकर सामने खड़ी थी।
बूढ़ी औरत: “क्या हुआ बेटा? इतनी रात में यहाँ? डरो मत।”
स्निग्धा: “डर किस बात का?”
बूढ़ी औरत (हँसते हुए): “कुछ नहीं, अंदर आ जाओ।”
अभि: “ठीक है।”
चारों अंदर गए।
बूढ़ी: “चारपाई पर बैठो, मैं अभी आती हूँ।”
लक्ष्य: “ठीक है।”
स्निग्धा: “कुछ सड़ी-गली बदबू नहीं आ रही?”
श्री: “हाँ, सच में।”
अभि: “वो बहुत बूढ़ी हैं, शायद ठीक से सफाई नहीं कर पाई होंगी।”
लक्ष्य की नज़र दीवार पर गई — वहाँ उसी बूढ़ी औरत की तस्वीर थी, पर उस पर सड़ी हुई चमेली की माला लटक रही थी। इससे पहले कि वह कुछ बोले, बूढ़ी औरत वापस आई।
बूढ़ी औरत: “ज्यादा खाना नहीं है, ये मांस खा लो और जल्दी सो जाओ।”
वह चली गई।
कुछ देर बाद लक्ष्य पानी से मुँह धोने गया। अचानक पीछे से वही बूढ़ी औरत आई और बोली,
बूढ़ी: “मुझे पता है, तू सब जान गया है। किसी से कुछ मत कहना।”
इतना कहकर वह गायब हो गई। लक्ष्य डर के मारे इधर-उधर देखने लगा — क्या वो सचमुच मर चुकी है? वह धीरे से दोस्तों के पास लौट आया। सब सोने ही वाले थे। वह भी लेट गया, पर नींद नहीं आई। कुछ देर बाद वह सो गया।
रात में स्निग्धा किसी अजीब बड़बड़ाहट से जागी। उसने देखा, वह अकेली है, और उसके पास वही बूढ़ी औरत खड़ी है। उसकी आँखों से खून बह रहा था और चेहरा भयानक लग रहा था। बूढ़ी औरत उसे देखकर हँसने लगी। स्निग्धा चिल्लाई और बेहोश हो गई।
अभि, लक्ष्य और श्री ने पानी डालकर उसे होश में लाया।
अभि: “ठीक हो न? चलो यहाँ से निकलो, वो औरत इंसान नहीं है।”
लक्ष्य: “तू कैसे जानता है? पर हाँ, तू सही है — वो इंसान नहीं।”
श्री: “चलो जल्दी चलो, एक पल भी यहाँ नहीं रहना।”
तभी वह बूढ़ी औरत फिर आई — आधा हवा में तैरती हुई, उल्टे पैर, खून से सना चेहरा, सफेद बिना पुतली की आँखें, हाथ में कच्चा मांस! भयानक बदबू फैल गई। लक्ष्य ने धक्का दिया, लेकिन वह गायब हो गई।
चारों जान बचाकर भागे, कार तक पहुँचे, भगवान का नाम लिया और कार चालू कर दी। आश्चर्य! कार चलने लगी।
अभि: “ये कार तो खराब थी, फिर अब कैसे चल रही है? क्या ये सब छलावा था?”
वे आगे जाकर एक हनुमान मंदिर पहुँचे। वे सीढ़ियाँ चढ़ने लगे। पीछे मुड़कर श्री ने देखा — वही बूढ़ी औरत उनकी ओर दौड़ रही थी, जबकि वह चल भी मुश्किल से पाती थी!
चारों मूर्ति के सामने बैठ गए। लक्ष्य ने देखा, वह मंदिर के बाहर घूम रही है — वह अंदर नहीं आ पा रही थी।
लक्ष्य: “वह अंदर नहीं आ सकती। हम अब सुरक्षित हैं।”
श्री: “तो क्या आज की रात यहीं बितानी पड़ेगी?”
स्निग्धा: “हाँ, अभी तो यही सही है। सुबह देखा जाएगा।”
चारों वहीं बैठ गए और नींद में डूब गए।
सुबह पंडितजी आए और बोले,
पंडित: “बेटा, तुम लोग यहाँ क्या कर रहे हो?”
लक्ष्य ने सब कुछ बताया। श्री ने बाहर देखा —
श्री: “वो चली गई।”
पंडित: “तुम लोगों ने उसका दिया खाना खाया है, इसलिए खतरा पूरी तरह टला नहीं है, पर चिंता मत करो।”
उन्होंने पूजा की और चारों को ताबीज़ दिए। ताबीज़ पहनते ही उन्हें हल्कापन महसूस हुआ।
वे घर लौट आए, माता-पिता को सब बताया, और घर में शांति के लिए हवन करवाया।
उसके बाद, उनके साथ फिर कभी ऐसा कुछ नहीं हुआ।

Comments
Post a Comment